বাংলাদেশে ইসলাম প্রচারে গেলো ক’বছর ধরেই হোঁচট খাচ্ছে হো-হাবী প্রচার ছাগলেরা। প্রথমে সাম্রাজ্যবাদী গল্পগাঁথা আত্মসাৎ করে তার সাথে দুই চামচ ইসলামী শরিয়াহ হিজু তেহেরী নামে বাজারজাত করেছে উচ্চশিক্ষিত উত্তর-দক্ষিণ ভারছিটিগুলিতে। আধাখ্যাঁচড়া হিজু প্রজন্ম লিফলেট বিলি করতে গিয়ে ধরা খেয়ে পুরা নিষিদ্ধাবস্থা এখন।

তেহেরী বাতিল হবার পর এলো পশ্চিম দিক থেকে জাওয়াহিরির আর্তনাদ। বাংলাদেশী নাস্তিকের হাতে এছলামের কোত্‌ল হচ্ছে বেশুমার।

উত্তর দক্ষিন ভার্ছিটির পরফেছরের বদান্যতায় এবার নুনুসারুল্লাহ্‌ বেঙ্গল সুগঠিত হলো। নূরাণী চাপা-বাজ কে? খুঁজে খুঁজে তার গলা কেটে দিলো। কিন্তু বাকি চাপাবাজদের শেকড় আরো গভীরে প্রোথিত হয়ে গেলো বাংলার মাটিতে। গলা কাটলে চাপা কেন বন্ধ হলো না, জওয়াহিরির জওয়ানেরা হাঁটু চুলকে ঘা করে ফেললেও, উত্তর মিললো না হাঁটু থেকে।

এবার তাই গলা না কেটে ঘাড় কাটবার মানসে বই মেলার বেদাতী, কুফরী ময়দানে ঘাড়ে কোপ দিলো ভীতুর ডিম জঙ্গী। পালিয়ে যাবার সময় আল্লার নামটা পর্যন্ত নেবার সাহস হয়নি উম্মতের, জওয়াহিরির জওয়ানেরা এমনই সাহসী!

যা হোক, গলা, ঘাড় কুপিয়েও যখন ইসলামের নামে ইতরামির ডোবায় খাবি খাবার সিলসিলা রোধ করা যাচ্ছে না, আইসিস নামের ইসলামিক অরাজকতার নিত্যনতুন কু-কর্মে বাংলার লোকজন ইসলামের নাম শুনলেই ক্ষেপে উঠছে, তখন সউদি হো-হাবী ছাগলেরা বাংলাদেশের পাকিপন্থী তরুণ প্রজন্মকে নতুন করে ইসলামে ‘আকর্ষণ’ করতে সানী লিউনের দারস্থ হলো।

সানী আপা বিপুল পেট্রোডলারের বিনিময়ে সউদি প্রিন্সের বিছানাস্থ হলেন। তবে ফেরার সময় ইসলামী পুজার মুর্তি, মানে কাবার সামনে দাঁড়িয়ে একটা সেলফি তুলে ঘোষণা দিলেন, আগামী চল্লিশ দিন কোন পর্নোগ্রাফিতে তিনি আর থাকছেন না।

চল্লিশ দিনের ইদ্দত শেষে কি করবেন সে বিষয়ে কোন সুস্পষ্ট বাণী না থাকলেও, সানী লিওনের সেলফি, কা’বা’র সামনে দেখে মুন্ডুহীন বাংলাদেশী মাদ্রাসা প্রজন্ম বিপুল উৎসাহে ডানহাতে কিতাব, বামহাতে সানিলিওন দেখতে দেখতে নতুন করে ইসলামী ভাগাড় তৈরিতে মনযোগ দিলো।

হো-হাবীদের মুচকি হাসি সফল হলো। ইসলাম এ যাত্রা বেঁচে গেলো বঙ্গদেশে।

[উৎস লিংক]